Uncategorized

ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানাতে কেন লারাভেল ফ্রেমওয়ার্ক ব্যাবহার করবেন? কেন Laravel Ecommerce Website?

বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে কেউ পিছিয়ে থাকতে চায় না। আমরা প্রত্যেকে চাই এগিয়ে যেতে এবং চাই অন্যদের থেকে এগিয়ে যেতে। এই এগিয়ে যাওয়ার যে চাহিদা সেটার পেছনে রয়েছে প্রতিযোগিতা। 

প্রযুক্তির এই যুগে, প্রযুক্তির মাধ্যমেই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করতে হচ্ছে কারন প্রযুক্তি আমাদের জীবন কে করে দিয়েছে সহজ। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা সহজেই মানুষের কাছাকাছি পৌছে যেতে পারি।  এই প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় জায়গা হলো ব্যাবসা। বর্তমানে আমরা অনলাইনে ব্যবসার মাধ্যমে যতটা সহজে সফল হতে পারি অন্য উপায়ে ততটা সহজ নয়। আর অনলাইনে বিজনেস মানেই ই-কমার্স. সঙ্গে ফেসবুক মার্কেটিং

ই-কমার্স কী? What is e-commerce?

ইলেকট্রনিক কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয় আর ই-কমার্স  বিজনেস পরিচালনার জন্য দরকার ই-কমার্স ওয়েবসাইট। আধুনিক ডেটা প্রসেসিং এবং কম্পিউটার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা বিশেষ করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পণ্য বা সেবা মার্কেটিং, ক্রয়-বিক্রয়, গ্রহণ-বিলি করা, ব্যবসা সংক্রান্ত লেনদেন ইত্যাদি করাই হচ্ছে ই-কমার্স। ই-কমার্স ওয়েবসাইট সাধারণত অনেক ভাবেই মেক করা যায় তার মধ্যে অন্যতম বা বহুল ব্যবহৃত  হলো ওয়ার্ডপ্রেস এর Woocommerch বা WordPress দিয়ে ই-কমার্স ওয়েবসাইট, এবং Laravel দিয়ে বৃহৎ আকারে বা সফটওয়্যার সিস্টেম, ও Automation এর জন্য Laravel দিয়ে ই-কমার্স  ওয়েবসাইট বানানো হয়। 

চলুন আজ জেনে আসি, কেন লারাভেল ফ্রেমওয়ার্ক ব্যাবহার করবেন?? Let’s know today, why use Laravel framework??

১.মডার্ন পিএইচপি যেমন- কার্বন, মনোলগ, ফ্লাইসিস্টেম, ইত্যাদি ব্যবহার করে লারাভেল তৈরি করা হয়েছে যা অনেক বেশি সিকুরিটি সমৃদ্ধ।

২.লারাভেলে আর্টিসান নামক অত্যন্ত শক্তিশালী একটা কমান্ড লাইন টুল আছে, যার মাধ্যমে কোড জেনারেট, এনভায়রনমেন্ট চেইঞ্জ, টেস্টিং-সহ অসংখ্য কাজ কমান্ড লাইন থেকেই সম্পন্ন হয়।

৩.চমৎকার মাইগ্রেশন এবং সিডিং এপিআই-এর মাধ্যমে ডেটাবেজে করতে পারেন স্কিমা তৈরি, পরিবর্তন, এবং ডেটাবেজ প্রিপপুলেটেড ডেটার কাজ।

৪.Laravel এ রয়েছে খুবই সহজ, সুন্দর ও স্মরণযোগ্য সিনট্যাক্স।

৫.এছাড়া রয়েছে রাউটিং লাইব্রেরি, যা রেস্টফুল রাউটিং সাপোর্ট করে।

৬.Laravel এ পাচ্ছেন অত্যন্ত চমৎকার কোয়েরি বিল্ডার এবং অবজেক্ট রিলেশনার ম্যাপার (ORM) লাইব্রেরি। এটি একটিভ রেকর্ডস প্যাটার্ন অনুসরণ করে, যা বাই-ডিফল্ট মাইসিক্যুয়েল, সিক্যুয়ালাইট, পোস্টগ্রেস এবং মাইক্রোসফটের সিক্যুয়েল সার্ভার সাপোর্ট করে।

৭.লারাভেলে রয়েছে দারুণ কিউ সিস্টেম। এর মাধ্যমে আপনি যে কোন প্রসেসকে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাঠিয়ে ইউজার ইন্টারঅ্যাকশন বাড়িয়ে অ্যাপ্লিকেশনকে অধিক কার্যকর করতে পারেন।

৮.E-mail পাঠাতেও লারাভেলের জনপ্রিয় সুইফটমেইলার লাইব্রেরি ব্যবহার করা হয়।

৯.লারাভেলে রয়েছে ব্লেড নামক অতুলনীয় টেমপ্লেটিং লাইব্রেরি, যার চমৎকার এক্সপ্রেসিভ সিনট্যাক্স এইচটিএমএল কোডকে পঠনযোগ্য করে।

১০.সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলগুলোকে আরো সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে, Laravel এ রয়েছে ইলিক্সির নামক দারুণ একটি ইউটিলিটি টুল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *